আক্রান্ত মোরগ-মুরগি সাদা পাতলা পায়খানা করে।
মলদ্বার ভিজা ও মলযুক্ত থাকে।
মলদ্বারের সন্নিকটে অবস্থিত বারসা নামক গ্রস্থি ফুলে যায়।
মোরগ-মুরগি তার নিজ মলদ্বার ঠুকরায়।
পায়ের গিরা ফুলে যায় এবং খুঁড়িয়ে হাঁটে।
কাঁপুনি হয় এবং অতি ক্লান্তিতে মাটিতে শুয়ে পড়ে।
শরীরে পানি স্বল্পতা দেখা দেয় এবং পিপাসা বৃদ্ধি পায়।
মৃত্যুহার ৪০-৬০% হতে পারে।
|
প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রনঃ |
সুস্থ্য মোরগ-মুরগিকে সময়মত টিকা দিতে হবে।
আক্রান্ত মোরগ-মুরগিকে আলাদা রেখে চিকিৎসা দিতে হবে।
খামার, খাদ্য ও পানির পাত্র পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
খামারে বহিরাগতদের প্রবেশাধিকার নিযন্ত্রন করতে হবে।
রোগাক্রান্ত মুরগির ঝাঁকে সাধারণ পানির পরিবর্তে গুড় মিশ্রিত পানি দেয়া যেতে পারে।
|
চিকিৎসাঃ |
এ রোগের কার্যকরী কোন চিকিৎসা নাই। সহায়ক চিকিৎসা হিসেবে পানি স্বল্পতা রোধে স্যালাইন, ইলেকট্রোলাইটস ও ভিটামিন বিশেষকরে রক্তক্ষরন বন্ধে ভিটামিন [কে] ও দ্বিতীয় পর্যায়ের সংক্রমন রোধে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যেতে পারে। |