এ রোগে বিভিন্ন অঙ্গের স্নায়ুতন্ত্র অক্রান্ত হয়ে পক্ষাঘাতের সৃষ্টি করে।
পায়ের স্নায়ুতে পক্ষাঘাত হলে খুঁড়িয়ে হাঁটে।
ডানার পক্ষঘাতে ডানা ঝুলে পড়ে।
মাংশপেশী আক্রান্ত হলে মাথা নিচ দিকে ঝুলে পড়েতে দেখা যায়।
রোগ দীঘস্থায়ী হলে মুরগির দৈহিক ওজন হ্রাস পায় ও ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়।
অনেক সময় ডাইরিয়াও দেখা যায়।
|
প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রনঃ
|
আত্রান্ত মুরগিকে সুস্থ্য মুরগি থেকে পৃথক করতে হবে।
চিকিৎসার ভাল ফল পাওয়া যায় না বিধায় প্রতিষেধক টিকা প্রযোগ করে রোগ প্রতিরোধ করা হয়।
খামার পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
খামারে বহিরাগতদের প্রবেশধিকার বন্ধ করতে হবে।
|
চিকিৎসাঃ |
এ রোগের কার্যকরী কোন চিকিৎসা নাই।
|