|
ইহা সকল বয়সের মোরগ মুরগির ভাইরাস জনিত একটি সংক্রামক রোগ।
|
|
|
|
|
|
এ রোগে আক্রান্ত মোরগ মুরগির ঝুটি, কানের লতি, চোখ, ঠোঁট ও মুখের ভিতর গুটি বা ফোসকা দেখা যায়। সাধারণতঃ শরীরের পালকহীন স্থানেই এসকল গুটি বেশী হয়।
বয়স্ক মুরগির চেয়ে বাচ্চা বেশী আক্রান্ত হয় এবং
এ রোগে মুরগির বাচ্চার মৃত্যুর হার বেশী।
মুরগির ডিম উৎপাদন হ্রাস পায়।
|
প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রনঃ
|
পটাশ বা ফিটকিরির পানিতে তুলা ভিজিয়ে ক্ষতস্থান পরিস্কার করে দিতে হবে।
জীবাণুনাশক ঔষধ দিয়ে বাসস্থান ও ব্যবহার্য দ্রবাদি পরিস্কার করতে হবে।
প্রতিষেধক টিকা দিতে হবে।
|
চিকিৎসাঃ |
এ রোগের কার্যকরী কোন চিকিৎসা নাই। তবে দ্বিতীয় পর্যায়ের সংক্রমন রোধে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যেতে পারে।
|
|
|